My Poem

The following poem has been published in www.bangla-kobita.com website.

কিছু কথা


অনেক কিছু বলার ছিলো
বলবো বলে ভাবি,
মনের মাঝে আক্ষেপ আর
অনেক রকম দাবি।
চোখ খুলে যা দেখি তাতে
পাই না খুঁজে আশা,
ডানে-বামে চতুর্দিকে
কেবলই দুর্দশা।
দেশে, কিংবা বিশ্ব জুড়েই
চলছে আহাজারি,
কেউ শুধু মার খায়, আর কেউ
চালায় খবরদারি।
নীতির কথা বললে পরেই
বেকুব সবাই বলে,
নীতিতে নয়, বিশ্ব যে আজ
জোরের উপর চলে।
জোর আছে যার জবরদখল
করছে তারাই সুখে,
তাদের থাবায় দুর্বলেরা
মরছে ধুকে ধুকে।
তাই না দেখে কেউ খুশিতে
বগল বাজাই নেচে,
কেউবা চলি দুঃখ চেপে
বিবেকখানা বেচে।
প্রতিবাদের দু'টি কথাও
বলতে গেলে বাধে,
কে জানে কোন বেফাঁস কথায়
আটকাবো কোন ফাঁদে?
কেউ চলি তাই দু'ঠোট চেপে
দু'চোখ বুঁজে রেখে,
কেউ পারি না সইতে যে আর
এসব দেখে দেখে।
মুখ ফুটে তাই বের হয়ে যায়
প্রতিবাদের ভাষা,
অস্ত্রছাড়া মর্ম জ্বালায়
কলমখানাই আশা।


[রচনাকালঃ ২২ জুলাই ২০১৪ ইং]
উৎসর্গঃ ফিলিস্তিনসহ বিশ্বজুড়ে অত্যাচারিত সকল নারী ও শিশু, যাদের বিনাবিচারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে যুগে যুগে।



১৫টি মন্তব্য


১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
বর্তমান যুগের কথা তুলে ধুরেছেন প্রিয় কবি। আমি মুগ্ধ হয়েছি।
৮ অক্টোবর ২০১৯
ধন্যবাদ!
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪
অসাধারণ কাব্যিকতায় মন ভরে গেল।
৬ অক্টোবর ২০১৪
ধন্যবাদ পার্থ সাহা।
২৯ অগাস্ট ২০১৪
এই ঘট্না খুব নির্মম বটে।।খুব সুন্দর কবিতা
২ সেপ্টেম্বর ২০১৪
ধন্যবাদ :)
২৮ অগাস্ট ২০১৪
শুভ জন্মদিন
২ সেপ্টেম্বর ২০১৪
ধন্যবাদ রাজীব ভৌমিক :)
২৮ জুলাই ২০১৪
ফিলিস্তিনসহ বিশ্বজুড়ে অত্যাচারিত সকল নারী ও শিশুদের স্মরণ ক'রে আপনার এই কবিতাটি সত্যি মন ছুঁয়ে গেল। সত্যি এই কবিতার কথাগুলো সারা বিশ্বের যে কোন অরাজকতাচ্ছন্ন পরিস্থিতির জন্যই প্রযোজ্য। কাব্যকথার হাত ধ'রে নির্মম বাস্তবতার এই সহজ সরল রূপায়ন আমার বেশ ভালো লাগলো। চারিদিকে এক অদ্ভুৎ নৈরাশ্যের অরাজকতা যেন। শোষকের ক্ষমতার দম্ভ আর শোষিতের নিরন্তর হাহাকারে মানবতার আজ 'ধরণী দ্বিধা হও' অবস্থা। নীতিকথার অনুসরণকারীরা আজকের দুনিয়ায় নিতান্তই বোকা বেকুবের দল ব'লে গণ্য হয়। সত্যিই 'নীতিতে নয়, বিশ্ব যে আজ জোরের উপর চলে'। সচেতন মানুষ মাত্রই একটু চোখ কান খোলা রাখলেই বুঝতে পারে চারিদিকে এক অশুভ মাৎস্যন্যায়রাজ যেন। অতি সত্যকথন, 'জোর আছে যার জবরদখল করছে তারাই সুখে, তাদের থাবায় দুর্বলেরা মরছে ধুকে ধুকে'। আর তা'তে কারো পৌষ মাস, তো কারো আবার সর্বনাশ। এমন পরিস্থিতিতে একদিকে কারো যেমন কোন অসুবিধা নেই (বরং সুবিধাই), অন্যদিকে কেউবা চলে 'দুঃখ চেপে বিবেকখানা বেঁচে' ( বেচে বা বিক্রি ক'রে? নাকি বাঁচিয়ে বা বেঁচে'?)। আজকাল গণতন্ত্রের অস্তিত্ব তো শুধুই কাগজে কলমে। যে কোন অন্যায়ের নিঃশব্দ প্রতিবাদ অব্দি ঠিক আছে। সশব্দ প্রতিবাদ? অনেক ভেবেচিন্তে না ক'রতে পারলে সত্যি হয়ত অবাঞ্ছিত কিছু লাঞ্ছনা জুটলেও জুটতে পারে। তবু চোখ কান বুঁজে কাঁহাতক আর থাকা যায় ! শেষমেশ অগত্যা লেখনীই ভরসা। অন্ততঃ মনের মধ্যে চেপে রাখা য্ন্ত্রণাগুলো দিয়ে কিছু আঁকিবুকি তো টানাই যায় ! সহজ ছন্দের শৈলীতে উপস্থাপনা আমাকে পাঠক হিসাবে বাড়তি ভালোলাগা দিয়েছে। বেশ সুন্দর আর পরিচ্ছন্ন এক কবিতা পাঠের রেশ নিয়ে আপাততঃ ফিরছি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই আপনাকে। ভালো থাকবেন।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬
কবির নান্দনিক মন্তব্যে কেবল চমৎকৃতই হওয়া নয় কিছু শেখাও যায়। ছন্দ বিন্যাসে অনন্য রচনা - নিঃসন্দেহে অনেক সুন্দর বিবেক জাগানিয়া কবিতা হয়েছে। রচয়িতা কবিকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ। যার বিশ্লেষণী মন্তব্যের আঁচড়ে অত্র কবিতার বিশিষ্ঠ্যতা বলিষ্টতায় রূপ পেয়েছে সেই মন্তব্যের রূপকার কবিকে জানাই আমার আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভ কামনা। আলাদা মেইলটা আর লিখতে গেলাম না কবি, এখানেই অনুযোগটা রেখে গেলাম... তোমার প্রত্যাবর্তনের প্রত্যাশাটা এখন অধীর আগ্রহে রূপান্তরিত হয়েছে। পাতায় তোমার অনুপস্থিতি বড়ই পীড়াদায়ক। দ্রুত চলে এসো ভাই, অনিয়মিত হলেও ঢুঁ দিতে শুরু করো। ভালোবাসা জেনো।
২৯ জুলাই ২০১৪
গঠনশীল সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আলম ভাই। আর ঐ লাইনে বিবেক বিক্রি করা বুঝানো হয়েছে। বানানে ভুল ছিলো, ঠিক করে দিলাম। :)
SHAHRIAR
SHAHRIAR
২৩ জুলাই ২০১৪
so nice poem thanks a lot
২৪ জুলাই ২০১৪
ধন্যবাদ শাহরিয়ার। :)
২৩ জুলাই ২০১৪
আশা রাখি মানুষের মধ্যে শুভ বুদ্ধির সঞ্চার হবে ,,
২৪ জুলাই ২০১৪
আশাই একমাত্র ভরসা এখন।
২৩ জুলাই ২০১৪
কলমই হোক প্রতিবাদের অবিনাশী হাতিয়ার -- শুভেচ্ছা কবি
২৪ জুলাই ২০১৪
ধন্যবাদ স্বপন দা।
২২ জুলাই ২০১৪
খুব ভালো লাগল পল্লব ভাই, ভালো থাকবেন।
২৪ জুলাই ২০১৪
ধন্যবাদ আবু সঈদ :)
২২ জুলাই ২০১৪
এবার শুধু কলমেই নয়, সশরীরে এই হীন যুদ্ধ আর অত্যাচার-অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর সময় এসে গেছে। বেশ ভালো লাগলো কবি। ভালো থাকবেন নিরবধি। শুভরাত্রি।
২৪ জুলাই ২০১৪
ক্ষেত্রেবিশেষে কিন্তু অসির যুদ্ধের চেয়ে মসির যুদ্ধই বেশি শক্তিশালী। বিশেষ করে এই ক্ষেত্রে অস্ত্রের জোরে না, বরং আন্তর্জাতিকভাবে জোরালো চাপ সৃষ্টি করেই সমাধান বের করতে হবে। তা না হলে লাখে লাখে করুণ মৃত্যুই কেবল বাড়বে।
২৪ জুলাই ২০১৪
আপনার কথাগুলো যুক্তিসংগত। খুব ভালো লাগলো। শুভরাত্রি প্রিয় কবি।
২২ জুলাই ২০১৪
নীতিতে নয়, বিশ্ব যে আজ জোরের উপর চলে, মধ্য যুগেও চলতো, সেটাকে অনেক ঐতিহাসিক বর্বর যুগ বলে, আজ নাকি আমরা সভ্য হয়েছি, রাষ্ট্র সং ঘ গড়েছি, সেটা যে কেবল শক্তধরদের স্বার্থ রক্ষার জন্য, বেশ বোঝা যায়।কাজেই কলমের প্রতিবাদ ছাড়া আর কী-ই বা করতে পারি আমরা।দারুন ছন্দময় শ্লেষাত্মক প্রতিবাদ।
২৪ জুলাই ২০১৪
এযুগের সভ্যতা হলো তিতকুটে ওষুধের উপর দেয়া চিনির মিষ্টি প্রলেপের মতো। ভিতরের সব সেই আগের মতোই আছে। শুধু বাইরের সিস্টেমটা আরও উন্নত হয়েছে। আগে উন্নত দেশগুলো শ্রম দেয়ার জন্য অনুন্নত দেশ থেকে জোর করে মানুষ ধরে এনে দাস বানিয়ে কাজ করাতো, এযুগে অনুন্নত দেশের আমরা নিজরাই উল্টো গাঁটের পয়সা খরচ করে উন্নত দেশে এসে বেগার খাটার জন্য লালায়িত থাকি। আগে নারীর স্বাধীনতা হরণ করে তাকে জোর করে ধরে এনে অর্ধনগ্ন করে জলসায় নাচে-গানে বাধ্য করে গণ্যমান্যেরা বিনোদন করতো। এখন নারী স্বাধীনতার নামে বরং মেয়েরা নিজেরাই স্বল্পবসনে টিভিতে নাচে-গানে-অভিনয়ে সবাইকে বিনোদন দিয়ে যাচ্ছে। সবই আসলে সেই আগের মতোই আছে। পার্থক্য একটাই। আগে শিকারীকে শিকারের পিছে ছুটে অর্থ ও শ্রম ব্যয় করে শিকার করতে হতো। এখন এমন সিস্টেম তৈরি করেছে তারা যে শিকার নিজেই অর্থ ও শ্রম ব্যয় করে শিকারীর হাতে এসে ধরা দিচ্ছে। :)
২২ জুলাই ২০১৪
খুব সুন্দর কবিতা মাননীয় এডমিন ... এ যে আমাদের সবার মর্মকথা ।
২৪ জুলাই ২০১৪
ধন্যবাদ আপনাকে শ্রাবণী সিংহ
২২ জুলাই ২০১৪
কবিতা পড়ে মনে নাড়া দিল।কি করব আমরা।আমরা যে সবাই আজ স্বার্থপর।আমাদের চোখ যে অন্ধ,কান যে বধির।অন্যায়ের বিরুদ্ধে একতা যে আজ কেবল দুরাশা।
২৪ জুলাই ২০১৪
একতা বড় শক্তি। সেটা না থাকলে যেকোন শত্রুই এসে ছিড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলতে পারে যে কাউকে।
২২ জুলাই ২০১৪
বেশ মর্মান্তিক একটা কবিতা পাঠ করলাম মন টা বিষাদে ভরে গেলো - সম্প্রতি গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। মধ্যপ্রাচ্য-সংকট নিয়ে আজ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রুদ্ধদ্বার জরুরি বৈঠক শেষে এ আহ্বান জানানো হয়। বৈঠকের আগে জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন গাজায় ইসরায়েলি হামলাকে একটি ‘নৃশংস পদক্ষেপ’ বলে তীব্র নিন্দা জানান। অবিলম্বে সহিংসতা বন্ধ করারও আহ্বান জানান তিনি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, আজ সকালে গাজায় চালানো ইসরায়েলের বিমান হামলায় একটি পরিবারের নয়জন সদস্য নিহত হয়েছে। এর মধ্যে সাতজনই শিশু। এ ছাড়া একটি মোটরবাইকে চালানো হামলায় অপর এক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আজকের প্রাণহানির সংখ্যা নিয়ে ১৪ দিনে ইসরায়েলের হামলায় ৫০২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে তিন সহস্রাধিক। ৮ জুলাই থেকে গাজায় শুরু হওয়া ইসরায়েলের হামলার ত্রয়োদশ দিন গতকাল রোববার সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়। এদিন দেড় শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। ইসরায়েলের দাবি, গতকাল অভিযানের সময় গাজার অভ্যন্তরে তাদের ১৩ জন সেনা নিহত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে গাজায় শুরু হওয়া স্থল অভিযানের পর গতকাল পর্যন্ত ইসরায়েলের ১৮ জন সেনা নিহত হলো। গাজা উপত্যকায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। গতকাল ইসরায়েলের বর্বরতার পর এই আহ্বান জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আজ সোমবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ওবামা। উভয় পক্ষের প্রাণহানিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি। গত তিন দিনের মধ্যে এ নিয়ে নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় ফোনে কথা বললেন ওবামা। সর্বশেষ ফোনালাপে ইসরায়েলের নিজের আত্মরক্ষার অধিকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। একই সঙ্গে গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি আজ মিসরের রাজধানী কায়রো যাচ্ছেন। সেখানে তিনি মিসর ও অন্যান্য দেশের নেতাদের সঙ্গে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকরের বিষয়ে আলোচনা করবেন। মধ্যপ্রাচ্য-সংকট নিয়ে নেতানিয়াহুর সঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনও কথা বলেছেন। তিনিও ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইসরায়েলের সর্বশেষ হামলার সূত্রপাত ইসরায়েলি তিন কিশোরকে সম্প্রতি অপহরণ ও হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। হামাসই ওই ঘটনা ঘটায় বলে মনে করে ইসরায়েল। তবে হামাস তা অস্বীকার করে। পরে ফিলিস্তিনি এক কিশোরকে একইভাবে হত্যা ও অপহরণের পর উত্তেজনা নতুন মাত্রা পায়। এরপর গাজা থেকে রকেট ছোড়া হচ্ছে—এমন দাবি তুলে ‘অপারেশন প্রটেক্টিভ এজ’ শুরু করে ইসরায়েল। এর আগে ২০১২ সালের নভেম্বরে গাজায় অভিযান চালায় ইসরায়েল। তখন আট দিনের মাথায় মিসরের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে ফিলিস্তিনের দুই অংশ পশ্চিম তীর ও গাজা ২০০৭ সালের আগস্টে চলে যায় দুটি দলের নিয়ন্ত্রণে। সেই থেকে মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বে ফাতাহ পশ্চিম তীরে ও খালেদ মেশালের নেতৃত্বে হামাস গাজা শাসন করছিল। এই অবস্থায় গত এপ্রিলে দুই দলের মধ্যে একটি চুক্তি হয়। সে অনুযায়ী নতুন করে নির্বাচনের পর চলতি বছরের শেষ নাগাদ একটি জাতীয় সরকার গঠনের কথা। কিন্তু হামাস-ফাতাহর চুক্তিকে ভালোভাবে নেয়নি ইসরায়েল। তাদের মতে, হামাস একটি জঙ্গি সংগঠন। হামাস-ফাতাহ জাতীয় ঐক্যের সরকার হলে সেই সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় যাবে না বলে জানিয়ে দেয় ইসরায়েল। ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইহুদিদের জন্য ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই স্বাধীন রাষ্ট্রের দাবিতে ফিলিস্তিনিদের সংগ্রামের শুরু। এর পর থেকে নিয়মিত রক্ত ঝরলেও আজও তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনের স্বাধীন সত্তা মেনে নিতে রাজি নয় ইসরায়েল। (দেশ বিদেশে)।
২৪ জুলাই ২০১৪
কবিতাটি আপনার মন ছুঁয়েছে জেনে ভাল লাগলো। তবে মন্তব্যে বিস্তারিত যে খবরটি আপনি দিয়েছেন, তা অন্য অনেকের মতো আমি নিজেও বিভিন্ন পত্রিকা থেকে পড়ে নিয়েছি।
২৪ জুলাই ২০১৪
হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন এই জন্য পত্রিকার নাম ও দিয়ে দিলাম (দেশ বিদেশে) পত্রিকায় । ভালো থাকুউন শ্রদ্ধা জানবেন নিরবধি ।
২২ জুলাই ২০১৪
আজকে তা-ই হচ্ছে মাননীয়, অপরাধীরা পার পেয়ে যায়, আর যারা মুখ খোলে তারাই বিপদে পড়ে।
২৪ জুলাই ২০১৪
হ্যাঁ, মুখ খুললেই বিপদ। বাকস্বাধীনতার গণতান্ত্রিক দেশগুলোয় কিছু বলতে গেলেই রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগে বন্দী হয়ে যেতে পারেন যে কেউ।
২৫ জুলাই ২০১৪
অসংখ্য ধন্যবাদ মাননীয়, ভাল থাকুন।
মন্তব্য করুন