My Poem

The following poem has been published in www.bangla-kobita.com website.

এসো বাহুতলে


যখন আর কিছু না রবে,
সিক্ত হবে রিক্ত অনুভবে।
তিক্ত তুমি আঁধার মনে
সব হারিয়ে সঙ্গোপনে
ডুববে অথৈ জলে।
তখন এসো বাহুতলে।


আমার বাহু তোমার তরে
বাড়িয়ে দিলাম আপন করে।
বুকের মাঝে ভালবাসায়
সঞ্চিত সুর তোমার আশায়
নিত্য বেজে চলে।
প্রিয়া এসো বাহুতলে।


দু'হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে
এলাও মাথা কাধের পরে।
দু'চোখ বুজে মনের মাঝে
খুঁজে দেখো আপন লাজে
আজও আলো জ্বলে।
বধু এসো বাহুতলে।


(রচনাকালঃ ৯ জুলাই ২০১৩ ইং)



৭টি মন্তব্য


২২ মে ২০১৯
আমাকে রিভিউয়ারের দায়িত্বটা ফিরায়ে দ্যান না প্লিজ। ন হলে এত লেখা পাঠ করবার আমার আগ্রহটা হাড়িয়ে যাবে আর আমিও হয়তো বা লিখার আগ্রহ যা এখানে এসে পেয়েছি তা হারিয়ে ফেলতে পারি। আর কোনও দিন এমন বেয়াদপি করবো না কথা দিচ্ছি। নিবেদনে আপনার প্রিয় সঞ্জয় কর্মকার।
২২ মে ২০১৯
তথাস্তু
২২ মে ২০১৯
মাননীয় মহামান্য এডমিন মহাশয় মনে হচ্ছে যেন গঙ্গায় স্নান করে উঠলাম। আমি জানি আমি অনেক পাগলামো করে ফেলি। এই দেখুন না, কালিদাসের মত যে ডালে বসে আছি সে ডালেই কুঠারাঘাত করে দিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য মহৎ হলেও তরিকা গলত ছিল। আমি জানি যে অতি গুরুতর একটা অপরাধ করে ফেলেছি আমি। জানিনা কেন এমন হয়। তবে এবার থেকে অনেক সাবধান থাকবো। জানেন হতাশাতে একটা কবিতাও লিখে ফেলেছি। আজ সেটাই প্রকাশ দেব। তবে আপনাকে এখানেই সেটা দেখাচ্ছি। কোলাহল তো বারণ হল এখন কাজের বেলা ভুঁই ফুঁরে কী আসবে দানা গোল্লা ভাতের দলা। মজদুর ভাই কোদাল ধর কৃষাণ তোমার হাল আমরা কবি লিখতে চলি হাজার পঙ্গপাল। ক্ষেত উজারে ফসল ফলাও তাঁত বুনো ভাই তাঁতি আমরা অলস লিখেই কাটাই কলম দিবস রাতি। তোমায় চোষে জমিদারে সুদ ব্যাপারী রাজা আমায় চোষে কাগজ কলম মোরা, ভৃত্য তারই প্রজা। তোষণ করে সবাই আমায় পোষণ করে নাকো! আমার কাজে মাকাল ফলে দু চোখ মেলে দেখো। আমরা কবি এই সমাজের চিত্র এঁকে যাই নিত্য বেলা ভাষণ কটু ঘর বাইরে পাই। তোমরা নীরব কাজটি কর পান্তা ভাতেই সুখ কাজ ফেলে দি পায়েই মোরা সইতে হাজার দুখ। কী বলে আপনার এ বদান্যতা, কী ভাবে সাধুবাদ জানাব ভাষায় খুঁজে পেলাম না। অনেক অনেক শুভকামনা সহ আপনার প্রিয় সঞ্জয় কর্মকার।
২২ মে ২০১৯
এ শতকের শ্রষ্ট কবিতা, কেউ সম্মান না দিলেও আমি ঘোষণা করতে দ্বিধাবোধ করবো না। মেঘের মেলা একাত্তর তম, বিদ্রোহের লেখা, "হলাহল" - সঞ্জয় কর্মকার "হলাহল" জীবনের সিংহদ্বারে পশিনু যে-ক্ষণে অবাক চোখে চাহিয়া দেখিনু দেশে দেশে জনে জনে, ক্ষণে ক্ষণে; ধূল সে উড়ায়ে হিংসা জড়ায়ে ধাবিতেছে রণে। গৃদ্ধের বোলে শঠতার দোলে দুলিছে দিবস রাতি, কাননে বিজনে রোদনে গাহিছে বিহঙ্গ দিবা রাতি। ক্ষয়িষ্ণু লাসে স্রোত ধারা রসে তটিনী কাঁদিছে হায়! জাত পাত দ্বেষে, বিদ্বেষে, ভুজঙ্গ ফণাতে ধায়। জননী দেউলে ঠুকিতেছে শির না জানি কী হয়! শঙ্কার দোলে তাপিতো হিয়াতল দিকে দিকে অবক্ষয়। নারী জাতি মান, নাহিকো সম্মান বন্যতা করে রাজ ধূলিতে মিশিছে ইজ্জৎ তারি লুটিছে ভূষণ তাজ। ভ্রমেতে ক্ষণেতে মাতিছে মানবো সত্যের নাই দিশা ভানু করে আজি ঘনায় কুপিত চৌদিকে তমানিশা। জীবনো তরণী বহিতে ধরণী পশিনু গরলো তল সিংহদ্বারেতে ওগো, নাহি নাহি প্রেম; বিষাক্ত হলাহল। এমন আরও অনেক কবিতা মহামান্য এডিটর মহাশয় যদি লিখতে সুযোগ পাই। লেখা আর মন দুটি একে অন্যের সাথে নিবিড় ভাবে যুক্ত। মন যদি বিকলাঙ্গ হয় তো লেখা কী আর হবে! বলুন। তাই , শেষ বারের মত ক্ষমা কী করে দেওয়া যায়না।
৩০ এপ্রিল ২০১৪
ছন্দময় রোমান্টিকতার কবিতা। পড়ে খুবই ভালো লাগলো।
৩০ এপ্রিল ২০১৪
ধন্যবাদ
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
কয়েকটি পড়েই মুগ্ধ হলাম কবি।
১৪ মে ২০১৪
ধন্যবাদ ইবরাহিম... :)
৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
দু'হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে এলাও মাথা কাধের পরে। দু'চোখ বুজে মনের মাঝে খুঁজে দেখো আপন লাজে আজও আলো জ্বলে। বধু এসো বাহুতলে। দারুন।
১০ জুলাই ২০১৩
খুব ভালো লাগলো পল্লব ভাই। তবে ছন্দ কবিতা লেখা খুব কঠিন মনে হয় আমার কাছে
১০ জুলাই ২০১৩
ধন্যবাদ সোলায়মান। আসলে ছন্দ মিলানো তেমন কঠিন না। কঠিন হলো একটি ভাবকে সাবলীলভাবে কাব্যে রূপ দেয়া।
৯ জুলাই ২০১৩
ছন্দে-অন্তমিলে দারুন আহবান পল্লব দা.........।।
১০ জুলাই ২০১৩
ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ...
৯ জুলাই ২০১৩
দু'চোখ বুজে মনের মাঝে খুঁজে দেখো আপন লাজে আজও আলো জ্বলে। বধু এসো বাহুতলে। বাহ‌্ !!!
৯ জুলাই ২০১৩
ধন্যবাদ সাইদুর... :)
মন্তব্য করুন